Header Ads

Header ADS

গল্প ভালোবাসার পরীক্ষা


 গল্প :- ভালোবাসার পরীক্ষা


যাকে ২বছর ভালবেসেছি তাকেই বিয়ে করেছি।সুখে দঃখে ২বছর অতিক্রম হলো।সে সকাল বিকাল বলতো শুধু তোমাকেই ভালবাসি।হঠাৎ করে মাথায় অাসলো জামাইয়ের ভালবাসার পরীক্ষা করবো।যেই চিন্তা সেই কাজ।বান্ধবীর কাছ থেকে তার fake Facebook id নিলাম। voice change করার app download দিয়ে voice change করার উপায় দেবর এর কাছ থেকে শিখে নিলাম।সে বারবার ask করলো কেন? অামি বললাম এমনি নতুন কিছু জানার ইচ্ছে হচ্ছে। new sim কিনলাম। পরীক্ষা নেওয়ার অাগেই ভেবে নিয়েছি অামি হেরে যাবো।৪বছর ধরে তার ভালবাসা দেখে আমি মুগ্ধ।তাকে request পাঠালাম fake id থেকে। ২দিন হলো accept করেনা।অামিতো সেই খুশি।২দিন পর অামাকে ask করছে বিথী নামের কোন fnd অাছে তোমার? অামি বললাম নাতো। কেন? সে বললো অামাকে request পাঠিয়েছে। অামি ভাবলাম সব বলে দিব but কেন জানি বললাম না।পরের দিন office এ গিয়ে request accept করলো।অামিতো পুরাই অবাক।তাও ভাবলাম request accept করা কোন বড় ব্যাপার না।এই id টা অামরা ২ বান্ধবী অারো ৬ বছর অাগে খুলেছিলাম। indian ১মডেলের id থেকে pic upload করা হতো।অার অামার fnd প্রায় active থাকতো।so fake বুঝতে পারাতা কঠিন।অার সে Hindi বুঝতে পারে না বলে Hindi চ্যানেলও দেখতোনা।so সে ভাবলো সত্যি কোন মেয়ের id. তার পর regular c8 করতে থাকে।অনেক কবিতা, ভালবাসার sms, অার কতকিছু। বাসায় আসলে অামি চেষ্টা করতাম সাভাবিক থাকার।সে sms গুলো কেটে দিতো।অার বিথী কে বলতো রাতে কোন sms না করতে তার বড় ভাই থাকে তার সাথে।কোন মেয়ের সাথে কথা বলে জানলে খুব বকা দিবে।(বউকে যখন ভাই বানায়) so what... কিছুদিন পর number অাদান প্রদান হলো।অামার সাথেই কথা বলতো voice change এর জন্য বুঝতে পারতোনা।অামি খুব carefully কথা বলতাম।যেন বুঝেনা যায়।কথা গুলো পুরান ঢাকার style এ বলতাম। কষ্ট হতো এই ভেবে আমাকে যেগুলো কথা বলতো সেই কথাই বলে।pick up line একি।শুধু ভিন্ন মানুষ ভেবে কথা বলতো।অাগে Friday অাসলে বাসায় থাকার বাহানা খুজতো এখন বাইরে যাওয়ার বাহানা খুজে।বন্ধুর সাথে দেখা করার নাম দিয়ে বিথী মানে অামাকেই phone দিত।রাগে শরীর কটমট করতো।তাও ভালবাসার কথা বলতে হতো।ভাবলাম দেখি কতো দূর যেতে পারে।বললাম চলো বিয়ে করে ফেলি।সে বললো ১বছর পর করবো।অাগে অামাদের দেখা হক।একটু tension এ পরলাম দেখা কিভাবে করবো?একদিন বলে দিলাম fb এর pic গুলো অামার না।এটা indian মডেল..

fb তে সব ছবিই মডেলের শুনে সে একটা বড় ধাক্কা খেল।১০ সেকেন্ড চুপ থাকার পর সে বললো এটা তোমার fake id?অামি বললাম না।অামি সত্যি তো।।।শুধু ছবি মিথ্যা। সে রাগান্বিত হয়ে phone কেটে দিল।অামি ভাবলাম বেচে গেছি।নাহলে দেখা করানোর জন্য মডেল কই পাইতাম।একটু পর phone দিয়ে জানতে চাইলো কেন এমন করলাম? অামি বললাম অামার ভয় লাগে fb তে pic দিতে যদি কেউ খারাপ কিছু করে অামার ছবি দিয়ে।। সে হাসল অার বললো সারা দুনিয়ার মানুষ দিচ্ছে তোমার ছবি দিয়েই কি করতো..বোকা মেয়ে..বললো এখন তোমার real pic দেও..অামি বললাম না।দেখা করি নিজেই দেখে নিও।সে তো মহা খুশি।অনেক দিন ধরে বলছে রাজি হই না। অাজ নিজ থেকেই বললাম।phone রাখার পর খুব tension এ পরে গেলাম।কি করবো? কার সাথে দেখা করাবো। কাউকে বলতেও লজ্জা করছিল।অার সে মোটামোটি সব fnd কেই চিনে।হঠাৎ মনে পরলো রিমার কথা।ছোট থেকে আমার best fnd ছিল।cls 7 এ পড়ার সময় তার fmy চিটাগং shift হয়।তার কথা অামার husband কে বলেছি অনেক বার কিন্তুু দেখে নি।অামার fb fnd list এ ছিল।তাকে বললাম ঢাকা অাসবি কবে? সে বললো অাসবো next month...কেন?বললাম কাজ অাছে।দেখা করিছ আমার সাথে। একমাস চলে গেল।রিমা ঢাকায় অাসার পর তাকে সব বললাম।তাকে বললাম plz অামার help কর বিথী সেজে তার সামনে যা plz...সে রাজি হচ্ছিল না।অনেক কষ্টে রাজি করালাম।সব কিছু শিখিয়ে দিলাম।পরে বাসায় এসে বিথীর id দিয়ে অামার husband কে বললাম কাল দেখা করব।সে তো মহা খুশি।কাল চলে অাসলো।অামাকে সকালে উঠে ask করলো কোন Shirt তা পরবো?অামি বললাম কোন important কাজ অাছে নাকি? সে বললো খুব important meeting অাছে।কথাটা শুনে চোখের কোণে কখন যে পানি চলে এসেছে বুঝিনি।সাথে সাথে মুছে তাকে Shirt choose করে বিদায় জানালাম।দিনটা অাজ অনেক বড় লাগছে।মনে হয় যেন বিকাল অাসতেছেইনা।তিন মাসের এই খেলায় চোখে যেন ঘুম নেই।সবসময় বুকের ভিতর টা ব্যাথা করে।সে কি মৃত্যু যন্ত্রণা। যাকে ভালবাসি নিজের থেকেও বেশি তাকে হারানোর যন্ত্রণা। যখন বেশি কষ্ট হয় তখন ভাবি অামারতো happy হওয়ার কথা অামার husband অামাকেই ভালবাসতেছে...অাবার তখনই মনে হয় অামার জায়গায় সত্যি কারের অন্য কোন বিথী মেয়ে থাকলে সে কি তাই করতো?সে কি অাগে অন্য মেয়েদের সাথেও এমন করেছে?মনে হাজার প্রশ্ন কোনটার ans নেই।

ভাবতে ভাবতে চায়ে চুমুক দিচ্ছি অার কেন জানি তার সাথে কাটানো সুন্দর সময় গুলো মনে পরছে।জীবনের প্রথম প্রেম। তার হাত ধরেই ভালবাসা শিখেছি। cls 10 এ পড়তাম।চাচাতো ভাইয়ের বিয়েতে যাই।অামার চাচাতো ভাইয়ের বিয়েতে যায়।সেখানেই প্রথম দেখা। তার মন মুগ্ধ করা গান.... ভালবাসার কবিতা শুনে যে কেউ পাগল হবে।অনেক মিশুক। সেই দিন বিয়ের শেষে হঠাৎ করেই বললো তুমি আমার চলার পথের সাথী হবে?অামিতো অবাক ছেলে বলে কি?তার সম্পর্কে কিছুই জানিনা।অামি বললাম দেখেন দুষ্টুমি করার লিমিট থাকে।সে বললো সত্যি বলছি।তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি।যতদিন সময় নেওয়ার নেও।অামাকে বন্ধু করো।অামার সম্পর্কে জানো।পরে সিদ্ধান্ত জানিও plz...তার কথায় জাদু ছিল। number দিয়ে চলে অাসলাম।তারপর থেকে ভালই কথা হতো।সে অনেক গল্প অার কবিতা শুনাতো।অামি fndshipতাই continue করতে থাকি।এমন করে ২বছর চলে যায়।তাকে কেন জানি ভালো লাগতে শুরু করে।তার মধ্যে কিছু একটা ছিল। যখন কলেজে উঠলাম সে প্রায় অামাকে নিয়ে ঘুরতে যেতো।অামারো ভাল লাগতো তার সাথে সময় কাটানো।একদিন ব্রিজে ঘুরতে গেলাম হঠাৎ সে হাটু দিয়ে বসে public place এ propose করে বসলো।।।অনেক ভালবাসি তোমাকে...তোমাকে ছাড়া থাকার কথা ভাবতে পারিনা।plz অামাকে ভালবেসে দেখ কখনো তোমায় কষ্ট দিব না।অামিও রাজি হয়ে গেলাম।বলে দিলাম অামিও তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি। এমন ভাবে চলতে থাকলো।২বছরে হাজারো সুখের moment ছিল।যা বলে শেষ করা যাবে না।তার জব হওয়ার পর প্রথম মাসের salary পেয়ে যেদিন restaurant এ খেতে গেলাম সেদিন সে অামার হাত ২টি শক্ত করে ধরে বলে অামার সাথে সারাজীবন থাকতে পারবে?অনেক ভালবাসবো তোমায়।কখনো চোখে পানি অাসতে দিব না।বিয়ে করবে অামায়?অামি সাথে সাথেই yes বলে দিলাম।অাব্বু অাম্মু অাগে থেকেই জানতো তার কথা তাই কোন problem হলো না।ধুমধাম করে অামাদের বিয়ে হলো।বিয়ের পর ২বছরে কোনো দিন তার ভালবাসা একটুও কম মনে হয় নি।অারো বেড়েছে মনে হতো।এখন কেন জানি তার সব কথাই মিথ্যে মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে সে অনেক বড় একজন অভিনেতা। অামাকে যে ভালবাসার কবিতা গান শুনাতো বিথীকেও same শুনায়।তাহলে তার কাছে কি সব মেয়ে একি?হাজারো প্রশ্ন মনে।হঠাৎ করে phone বেজে উঠলো।ভাবনার জগৎ থেকে বের হলাম।রিমার phone... কখন যে ৪টা বেজে গেছে নিজেও জানিনা।সে বললো অামি বের হলাম।পার্কে গিয়ে বসে তোকে phone দিব।line থাকবি।phone কাটবিনা।অামার ভয় করছে...


গল্প :- ভালোবাসার পরীক্ষা

পর্ব ২য় এবং শেষ_পর্ব 

.

রিমার সাথে কথা শেষ করে husband কে phone দিলাম।ask করলাম important meetingকেমন হলো?সে বললো সে এখন যাচ্ছে।অামি বললামall the best.bye. বুকের ভিতর অনেক ব্যাথা করছে।জানিনা কি করবে।রিমাকে ফোন দিয়ে বললাম তুই তাকে বিয়ের কথা বলবি।।।অার যা যা বলেছি মনে রাখিছ।সে যেন বুঝতে না পারে তুই বিথীনা।রিমা বললো তুই line এ থাক দুলাভাই চলে অাসছে।রিমা সুন্দরী অাছে। সে তাকে দেখে মুগ্ধ। বললো ঠিক করেছ তোমার pic দেওনি।তাহলে সবায় ভালবেসে ফেলতো।অার অামি চাইনা অামার ভালবাসার মানুষ কে অন্য কেউ দেখুক। তার ভালবাসার কথা বলা শুরু করলো।রিমা ask করলো অামি তোমার জীবনে কত তম ভালবাসা?সে নিঃসন্দেহে বললো প্রথম। তারপর রিমা বিয়ের কথা তুললো।বললো এখনতো অামাকে দেখেছো ভালো লেগেছে তোমার কবে বিয়ে করবে?বিয়ের কথা শুনে কিছুটা ধাক্কা খেল।বললো বিয়ে অারো ৫ বছর পর করবো।এখনতো বড় ভাই য়ের বিয়ে হয় নি।তার হলে পরে অামার।রিমা বললো অামার বাসায় এতো time দিবে না।যা করার তাড়াতাড়ি করো।সে শুধু কথা ঘুরাচ্ছিল।অামি কথা শুনতে শুনতে সিড়ি দিয়ে সাধে উঠছিলাম হঠাৎ মাথা ঘুরে পরে গেলাম।পাশের বাসার ভাবি আমার husband কে phone দিল...সে শুনার সাথে সাথে ভাল করে রিমাকে বিদায় না দিয়েই চলে অাসলো।অামি হসপিটালের বেডে শুয়ে ছিলাম।অাম্মু অাব্বু অাসলো।একটু পর অামার husband ও চলে অাসলো।তার চোখে পানি।কি হলো কিভাবে হলো হাজারো প্রশ্ন।অামি বললাম তেমন কিছু হয় নি।পা মচকে গেছে। ১৫ দিনের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে।অামার হাত ধরে কান্না করছে।অনেক ভালবাসা দেখাচ্ছে।কেন জানি অামার এখন তার সব কিছুই অভিনয় মনে হয়।অাব্বু আাম্মু অামাকে বাসায় নিয়ে যায় কেননা সে সারাদিন অফিস থাকে ডাক্তার অামাকে বেড rest এ থাকতে বলছে।বাসায় গেলাম।তার সাথে বিথী সেজে কথা বলি অার ভাবি তাকে divorce দিব।অার mentally torture নিতে পারছিনা।২দিন পর বাসায় কেও অাসলো।

অামার রুমে অাম্মু রিমাকে নিয়ে অাসলো।অামি একটু অবাক হয়ে বললাম তুই অাচ্ছিস।

রিমাঃকাল চিটাগং চলে যাচ্ছি। তোকে দেখতে অাসলাম।

অামিঃভাল করেছিস বস।

রিমাঃকি করবি ভাবছিস?

অামিঃহ্যা divorce দিয়ে দিব।অার পারছিনা।কষ্ট হচ্ছে।

রিমাঃকিছু কথা বলার ছিল রাগ করিছ না।

আমিঃবল।।।

রিমাঃশুন নিজের যত্ন নে।তোর চেহারার দিকে তাকালে খুব কষ্ট হয়।লাস্ট কবে অায়না দেখেছিস?দেখ তোর চেহারা দেখে মনে হয় কতদিন খাবার খাচ্ছিস না।

আমিঃনা পেচিয়ে direct বলতো কি বলবি?

রিমাঃদোস্ত যা হয়েছে সব ভুলে যা।ভাইকে একটা চান্স দিয়ে দেখ।শুন সব কিছুর সমাধান divorce না।তোর বাপ মা তোর সাথে থাকবে সবসময়।কিন্তুু ভিতর ভিতর অনেক tension করবে।পাড়া প্রতিবেশি... relatives রা তোর সামনে খুব করুনা দেখাবে।অার পিছনে গিয়ে তোরি দূর্নাম করে বেড়াবে। তোর only ২২বছর।সামনে কত সময় পরে অাছে।aunty uncle তোর বিয়ের কথা ভাববে সাভাবিক।কিন্তুু পরে যাকে বিয়ে করবি সে এমন হবেনা..গ্যারান্তি দিতে পারবি?

অামিঃতুই কি বলতে চাচ্ছিস?যে এতো অভিনয় করলো অামার trust নিয়ে খেলা করলো তাকে অারেক চান্স দিব?কতো কষ্ট হচ্ছে অামার তুই বুঝবিনা।তোর সাথে দুলাভাই এমন কিছু করলে তুই মাফ করে দিতি?

রিমাঃদোস্ত অামি যা করতাম তাই তোকে বলছি।তুই আমার best frnd like as sister.... সবার ভালবাসা এক হয় নারে।এটাই বাস্তবতা।তোর husband তোকে ভালবাসে ঠিকই।ঐ দিন যখন ফোন অাসছিল তুই ব্যাথা পায়ছিস সে অামার কাছে শুধু বললো imaregency কাজ অাছে।।।।। বিদায়ও বলেনি।অার তাকে অনেকবার বিয়ের কথা বললাম সে হাজার বাহানা অার ignore করলো।তার মনে বিথীর জন্য কোন ভালবাসা নেই। just time pass করতে চেয়েছিল।

আমিঃtime pass?how funny! কেন এমন করবে?এক বউ দিয়ে তার হচ্ছিল না। অামাকে বললে নিজ ঠেকে সরে যেতাম।তোর মনে হচ্ছে অামিই খারাপ।কেন পরীক্ষা নিলাম।সত্যি বলছি।অামি ভেবেছিলাম অামি হেরে যাবো।সে বিথীকে বলবে সে বিবাহিত। অামি কি এমন চেয়েছি?ভেবেছি সে বলবে তার বউকে সে ভালবাসে।এটা কি অপরাধ। কোন unknown ছেলে অামাকে knockকরলে অামিতো বলি অামি বিবাহিত।অামিতো তার মতো প্রেম করে বেরাইনা।

রিমাঃদোস্ত ছেলে ছেলেই হয়।সে কারো husband bf যাই হোকনা কেন।বেশিরভাগ ছেলেরাই এমন।এর জন্য অামাদের মেয়েদের carefully হতে হবে।এখন তুই রেগে অাছিস।একটা কথা রাগের মাথায় কোন সিদ্ধান্ত নিস না।ভাব কিছু দিন।অার দেখ তার কাছ থেকে সব কিছুর password চাবি।দেখ কি করে...

অামিঃএটা কিভাবে চাইবো?

রিমাঃতোর মাথায় ভালো বুদ্ধি।। কোন না কোন উপায় পাবি।অামি তাহলে অাছি।ভাল থাকিস।

অামিঃপরে অামি সব জানাবো তোকে।

রিমা চলে যাওয়ার পর তার কথা গুলো অামাকে ভাবাচ্ছে।সে যা বলেছে কেন জানি ঠিক লাগছে।পা ভালো হওয়ার পর অামি আমার husband এর কাছে চলে গেলাম।বাসায় থাকাকালীন time তার বিথী হয়ে তার সাথে কথা বলতাম।বসে সে টিভি দেখছে হঠাৎ এক group এ post দেখলাম ছেলেদের facebook password চাওয়া মানে তার কাছে কিডনি চেয়ে নেওয়া।অামি তাকে post তা দেখালাম অার হাসতে হাসতে বললাম কি থাকে তোমাদের fb তে।সে বললো এগুলো অাজাইরা কথা।আমি বললাম আজাইরা কথা হলে দেও তোমারটা।সে কোন ভাবেই দিচ্ছে না।রাগ করে রান্নাঘরে চলে গেলাম।রান্না বসাতে। সে ফোনে ব্যস্ত।ভাবছি অার না।হঠাৎ পিছন থেকে জরিয়ে ধরে বললো।তোমার password চাই?এই নেও।অামি phone নিলাম। সব কিছুই চেক করলাম। বিথীর sms কেটে দিসে।ভাবলাম no problem. সেwashroom এ গেলে বিথীর id তে ঢুকে sms করবো।রাতে ঘুমানোর অাগে washroom এ গেলে অামি বিথীর id তে ঢুকি।তার sms sry আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবোনা।ভালো থেকো।লেখেই block... অামি অবাক তাহলে কি রিমার কথা সত্যি সে শুধু time pass করছিল।তাও কেন জানি সাভাবিক হতে পারছিলাম না।কিছুদিন ধরেই মাথা খুব ভারি ভারি লাগে।ভাবলাম tension জন্য may be.তাকে বলার সাথে ডাক্তার এর কাছে নিয়ে গেল। ডাক্তার বললো i m 2 months pregnant... এই কথা শুনে তার খুশির কূল কিনারা নেই।অামার অনেক যত্ন নেওয়া শুরু করলো। জানিনা কেন জানি অাগের মতো ভালবাসতে পারিনা।শুধু সব take care ভালবাসা সবই মিথ্যা মনে হয়।১০ মাস পর অামাদের ছেলে সন্তান পৃথিবীতে অাসলো। সে অনেক খুশি।অফিসে গিয়েও imo তে একটু পর পর ভিডিও ফোন দেয় ছেলেকে দেখার জন্য।৩মাস পর থেকে সে রাতে ছেলেকে তার বুকের উপর ঘুম পারিয়ে ঘুমায়।ছুটির দিনে সে প্রসাব পায়খানার সব কাপড় ধুয়ে দেয়।সে বলে যেহেতু অামার ছেলে তার দাদা দাদির অাদর পাবেনা।তাই তাদের ভাগের অাদরটা অামি একাই করবো।অামার খুব ভালো লাগে এই ভেবে হয়তো অামাকে ভালবাসাটা তার অভিনয় হতে পারে।কিন্তুু বাবা ছেলের ভালবাসাটা সত্যি। ২বছর ধরে তার fb password অামার কাছে।সে change ও করেনি।অামি প্রায় ঢুকেই চেক করি।জীবনের সব থেকে কষ্টের সময় সেই তিন মাস এগারো দিন।যতদিন বেচে থাকবো সেই কষ্টগুলোর কথা ভুলতে পারবোনা।অাগের মতো বিশ্বাস অার ভালবাসতে পারবো না।কিন্তুু ছেলে অার তার ভালবাসা দেখে অামি মুগ্ধ।তাদের ভালবাসার জন্য সব ভুলে এক সাথে অাজীবন থাকতে চাই।কিন্তুু একটা কথা সত্যি।অামার ভালবাসার পরীক্ষায় ভালবাসাটা হারিয়ে গেছে।অার কখনো পাবো কিনা জানিনা।হয়তো সময়ের সাথে সাথে কষ্ট কমে যাবে।

(সমাপ্তি)


যারা গল্পটি প্রথম থেকে শেষ পযন্ত পড়েছেন অবশ্যই একটা কমেন্ট করবেন অাপনাদের মতামত পেলে লেখক লেখিকাদের লেখার অাগ্রহ বেড়ে যায় অারো নতুন গল্প পেতে সাথেই থাকুন 💕💕💕


#BhuterGolpo

1 comment:

রোমাঞ্চকর ভূতের গল্প | বাংলা ভুতের গল্প | Bhuter Golpo | Bangla Horror Story

রোমাঞ্চকর ভূতের গল্প | বাংলা ভুতের গল্প | Bhuter Golpo | Bangla Horror Story ভুতের সত্য ঘটনা আমার দাদু ২০১৭ এর ১০ই জুন থেকে হাঁটতে পারতেন না...

Powered by Blogger.